Showing 37–48 of 63 results
Filter by price
Top rated products
-
উদ্যোক্তাকে হ্যাঁ বলুন
200.00৳Original price was: 200.00৳ .150.00৳ Current price is: 150.00৳ . -
মানব জীবনে AI এর প্রভাব
270.00৳Original price was: 270.00৳ .200.00৳ Current price is: 200.00৳ . -
The Smart Clothing Manager
700.00৳Original price was: 700.00৳ .525.00৳ Current price is: 525.00৳ .
প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় সেমিকন্ডাক্টর ও বাংলাদেশের সম্ভাবনা
প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় সেমিকন্ডাক্টর ও বাংলাদেশের সম্ভাবনা
লেখক : মোহাম্মদ এনায়েতুর রহমান
প্রকাশনী : ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় : Technology
আধুনিক প্রযুক্তির কেন্দ্রস্থলে রয়েছে সেমিকন্ডাক্টর, যা মানব উদ্ভাবনার এক বিস্ময়। এই ক্ষুদ্র সিলিকন ওয়েফারগুলো স্মার্টফোন থেকেসুপারকম্পিউটার পর্যন্ত সবকিছুকে শক্তি জোগায়, বিভিন্ন শিল্পেউদ্ভাবনের চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। বিশ্ব অর্থনীতির অন্যতমপ্রধান ভিত্তি এই সেমিকন্ডাক্টর শিল্প, যা দক্ষতা ও কর্মক্ষমতারনিরবচ্ছিন্ন অগ্রগতির ওপর নির্ভর করে বিকশিত হচ্ছে। প্রযুক্তিরঅগ্রগতির সাথে সাথে দ্রুততর, ক্ষুদ্রতর এবং শক্তি-সাশ্রয়ী চিপেরচাহিদা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ভবিষ্যতের দিকে তাকালে, সেমিকন্ডাক্টর শিল্পে সম্ভাবনার অপার দুয়ারউন্মুক্ত হচ্ছে।
সেমিকন্ডাক্টর বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন থেকে শুরু করেস্বাস্থ্যসেবা পর্যন্ত বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকরবে। বাংলাদেশ দ্রুত ডিজিটাল রূপান্তরের পথে এগিয়ে যাচ্ছে, যেখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ৫জি, এবং আইওটি-নির্ভর প্রযুক্তি এক নতুনযুগের সূচনা করছে। এই প্রেক্ষাপটে, সেমিকন্ডাক্টর শিল্প আমাদেরভবিষ্যৎ প্রযুক্তির মূল চালিকা শক্তি হতে পারে।
তবে জরুরি, দক্ষজনবল, অবকাঠামোগত চ্যালেঞ্জ এবং টেকসই উৎপাদন প্রক্রিয়া নিয়েভাবনা বাংলাদেশ ভবিষ্যতে সেমিকন্ডাক্টর শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানতৈরি করতে পারে, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও প্রযুক্তিগত আত্মনির্ভরশীলতার পথে এগিয়ে নেবে। এই বইটি সেমিকন্ডাক্টরের অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনানিয়ে এক গভীর বিশ্লেষণ, যা বাংলাদেশকে প্রযুক্তিগত আত্মনির্ভরশীলতার পথে এগিয়ে নেওয়ার রূপরেখা তুলে ধরবে।
প্রেসিডেন্ট জেনারেল ও আমি
প্রেসিডেন্ট জেনারেল ও আমি,বইটিতে সাবেক তিন জন রাষ্ট্রপতি যাদের দুইজন সেনাপ্রধান ছিলেন তাদেরসহ কয়েকজন প্রাক্তন সেনাপ্রধান ও জেনারেলের প্রসঙ্গ সংযোজন করা হয়েছে। জেনারেল জিয়াউর রহমানের সাথে সাংবাদিকতা খাতে কখনো পরিচয় হয়নি। কারণ, তিনি যখন নিহত হন তখন আমি মাত্র মেট্রিক পরীক্ষা দিয়েছি। তাঁর সাথে অভিজ্ঞতা আমার সপ্তম শ্রেণিতে পড়াকালীন। সেটা ছিল মোহগ্রস্ত করার মতো এক ঘটনা। জেনারেল এরশাদের সাথে মিশেছি সবচেয়ে বেশি। দৈনিক পত্রিকায় থাকতে দীর্ঘ সাড়ে চার বছর আমাকে জাতীয় পার্টির বিট কভার করতে হয়েছে।এর উপর জে. এরশাদ ও আমি একই শহরের, একই এলাকার।
সেজন্য তাঁকে খুব কাছে থেকে দেখেছি। সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আতিকের সাথে সম্পর্কটা কয়েকবার তাঁর সাক্ষাতকার নেয়া ও সামাজিক পরিমন্ডলে যোগাযোগের কারণে। আর যাদের কথা এই বইয়ে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে তাদের সবার সাথেই পেশার কারণেই সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। সেনাবাহিনীঅেত ছিলাম বলে তাঁরা আমাকে স্নেহের বাঁধনে আবদ্ধ করেছেন।
ফুল পশুপাখি আর কীটপতঙ্গ প্রকৃতির অঙ্গভরা কত রঙ্গ
ফুল পশুপাখি আর কীটপতঙ্গ প্রকৃতির অঙ্গভরা কত রঙ্গ
লেখক : টেড হিউজ
প্রকাশনী : ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় :টেড হিউজের শিশুতোষ কবিতা
টেড হিউজ ছিলেন প্রকৃতির কবি। জীবজন্তু, পশুপাখি প্রেমিক কবি। শিশুদের কবি। শিশুদেরকে প্রকৃতি ও জীববৈচিত্রের সঙ্গে পরিচিত করার জন্য তিনি সুপরিকল্পিতভাবে ১৬টি বই লিখেছেন। যার মধ্যে আয়রন ম্যান, আয়রন ওমান, হাউ দ্য হোয়েল বিকেইম ইত্যাদি গল্পের বই এবং অনেকগুলো কবিতার বই রয়েছে। এই বইটি তাঁর পাঁচটি শিশুতোষ কাব্যগ্রন্থের একটি নির্বাচিত সংকলন। এতে মোট ৫১টি কবিতার বিশ্বস্ত অনুবাদ রয়েছে। প্রত্যেকটি কবিতা প্রখ্যাত শিল্পীর অলংকরণে সমৃদ্ধ। শিশুরা ৫১টি কবিতার মাধ্যমে ৫১ রকমের পশু, পাখি, ফুল ও কীটপতঙ্গকে চিনতে সক্ষম হবে।
বন্দে আলী মিয়া : কবি ও কাব্যরূপ
বন্দে আলী মিয়া : কবি ও কাব্যরূপ
লেখক : এম আবদুল আলীম
প্রকাশনী : ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় : সাহিত্য ও জীবনকর্ম
‘আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর,
থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর।
এই শিশুমনোহর ছড়ার যিনি রচয়িতা, যাঁর কবিতা পড়ে স্বয়ং বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অভিভূত হয়ে চিঠি লিখেছিলেন; এ গ্রন্থ সেই কবিকে নিয়ে-যিনি বন্দে আলী মিয়া নামে বাংলা সাহিত্যে সমধিক পরিচিত। রবীন্দ্রযুগে জন্মগ্রহণ করেও আপন প্রতিভার ঔজ্জ্বল্যে তিনি খ্যাতিমান হয়েছেলেন। কবিতার পাশাপাশি ছড়া, ছোটগল্প, নাটক, উপন্যাস, স্মৃতিকথা, প্রবন্ধ, শিশুসাহিত্য প্রভৃতি রচনা করে বাংলা সাহিত্যের ভা-ার সমৃদ্ধ করেছেন।
বন্দে আলী মিয়ার কবিসত্তার সার্বিক মূল্যায়ন করেই এ-গ্রন্থ। গবেষণার রীতি-পদ্ধতি যথাযথভাবে অনুসরণ করে গ্রন্থটি রচনা ক
বরিস পাস্তেরনাক
এই গ্রন্থে পাস্তেরনাকের জীবনবীক্ষা, কাব্য, উপন্যাস ও নাটক সম্পর্কে দেশজ ও কালজ পটভূমিতে স্বল্প পরিসরে একটি সমগ্র ধারণা দেয়ার প্রয়াস আছে। তথ্যপঞ্জী ও ব্যক্তি-পরিচিতিতে অনুসন্ধিৎসু পাঠকের অন্বেষা কিছুটা নিরসন হবে বলে আশা করা যায়।
এই গ্রন্থমধ্যে মূলত অনুসৃত হয়েছে সানাউল হকের অনুবাদ; আগস্ট কবিতাটি অচ্যুত চট্টোপাধ্যায় এবং প্রথম তুষার, নোবেল পুরস্কার, ক’জন কবির মৃত্যু ইত্যাদি গ্রন্থকার অনূদিত।
এই অসাধারণ কবি কীভাবে বাংলায় এসেছেন এর নমুনা দেয়া গেল কবিতা-সংকলন বুদ্ধদেব বসু, সানাউল হক, অচ্যুত চট্টোপ্যাায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এবং গ্রন্থকার থেকে।
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
লেখক : ইমদাদুল হক মামুন
প্রকাশনী : ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় : বাংলা ব্যাকরণ ও ভাষা শিক্ষা
ড. ইমদাদুল হক মামুন রচিত “বাংলা ভাষার ব্যাকরণ” বইটি মূলত বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ব্যাকরণ বিষয়ক একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ। বইটি বাংলা ভাষার ব্যাকরণ শিক্ষার ক্ষেত্রে একটি নির্ভরযোগ্য মাধ্যম । বইটিতে বাংলা ব্যাকরণের বিভিন্ন বিষয় সহজবোধ্য ভাষায় উপস্থাপন করা হয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের জন্য বোধগম্য ও সহজ করে তুলবে।
ভাষার খুঁটিনাটি আসলে কী খুবই কঠিন? গল্প, উপন্যাস, কবিতা যেভাবে মজা করে পড়তে বস সেভাবেই বসে দেখ না! দেখবে কবিতার মতই সহজ আর সাবলীল। মজা দেবে তোমাকে। বিশ্বাস হচ্ছে না? পড়েই দেখ না !
যারা সহজভাবে জানতে চায় তাদের জন্য সহজভাবে বলা হয়েছে । আবার যারা বেশি জানতে চায় তাদের জন্যও ভাষা বিশেষজ্ঞদের মতামত তুলে ধরা হয়েছে।
বিলেতে সাড়ে সাতশ দিন
বিলেতে সাড়ে সাতশ দিন
লেখক : মুহম্মদ আবদুল হাই
প্রকাশনী : ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় : ভ্রমণ সাহিত্য
“বিলেতে সাড়ে সাতশ দিন” বইটি গত শতকের মাঝামাঝিতে রচিত। মুহম্মদ আবদুল হাই রচিত এ বইটি অর্ধশতাব্দী পূর্বে ভ্রমণ কাহিনী হিসেবে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। ১৯৫০ সালের দিকে বহির্বিশ্বের ছবি বা কাহিনী বাংলাভাষায় খুব কমই বই হিসেবে মানুষের হাতে, এসেছে। মিলেনিয়াম যুগের সাথে সে যুগের আকাশ পাতাল পার্থক্য। আজ অর্থ থাকলেই পুরো বিশ্ব ঘুরে দেখা যায়। ঘরে বসেও বিশ্বকে জানা যাচ্ছে। সে সময় এত সহজভাবে তা সম্ভব ছিল না। বিলেত, আমেরিকা, জাপান ইত্যাদি বহির্বিশ্বে যেতে হলে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে মানুষকে। উচ্চতর ডিগ্রীর জন্য অনেক চেষ্টা করে বিদেশে যেতে হতো। আমার পিতা মুহম্মদ আবদুল হাই উচ্চতর ডিগ্রীর জন্য লন্ডন গিয়েছিলেন এবং তাঁর অধ্যবসায় ও মেধার জোরে ডিষ্টিংশনসহ উচ্চতর ডিগ্রী লাভ করে তৎকালীন বাংলাভাষায় ধ্বনিবিজ্ঞানকে রাজ-আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। এ ভাবে জ্ঞান মার্গের এক নতুন দিগন্ত আবিষ্কারের দ্বার স্বচেষ্টায় উন্মোচন করেছিলেন তিনি।
বড়ু চণ্ডীদাসের কাব্য
বড়ু চণ্ডীদাসের কাব্য
লেখক : আনোয়ার পাশা , মোহাম্মদ আবদুল হাই
প্রকাশনী : ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় : চিরায়ত কাব্য
১৩১৬ বঙ্গাব্দে (১৯০৯ খ্রীঃ) বসন্তরঞ্জন রায় বাঁকুড়া জেলা থেকে বড়ু চণ্ডীদাসের ভণিতায় একখানি পুঁথি আবিষ্কার করেন। এই পুঁথিই ছাপার আকারে বর্তমানে ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ নামে প্রচলিত। ‘একরাশ পুঁথির সঙ্গে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন বন-বিষ্ণুপুরের সন্নিকট কাঁকিল্যা নিবাসী শ্রীযুক্ত দেবেন্দ্র নাথ মুখোপাধ্যায় মহাশয়ের অধিকারে ছিল। ইঁহারা আপনাদিগকে প্রভুপাদ শ্রীনিবাস আচার্যের দৌহিত্র বংশধর বলিয়া পরিচয় দেন।’১ পুঁথিখানি বসন্তরঞ্জন রায়ের হাতে আসার সাত বছর পর ১৩২৩ বঙ্গাব্দে কলকাতা বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে প্রকাশিত হয়। পুঁথির প্রথম দুখানি এবং শেষের অন্ততঃ একখানি পাতা পাওয়া যায়নি, মধ্যেও কয়েকখানি পাতা নষ্ট হয়ে অথবা হারিয়ে গেছে। অতএব স্বভাবতই বড়ু চণ্ডীদাসের এ গ্রন্থের নাম কী ছিল জানা যায়নি ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ নামটি সম্পাদক প্রদত্ত। নামকরণ সম্পর্কে প্রথম সংস্করণের ভূমিকায় বসন্তরঞ্জন রায় লেখেন— দীর্ঘকাল যাবৎ চণ্ডীদাস বিরচিত কৃষ্ণকীর্তন-এর অস্তিত্ব মাত্র শুনিয়া আসিতেছিলাম। এতোদিনে তাহার সমাধান হইয়া গেল। আমাদের ধারণা আলোচ্য পুঁথিই কৃষ্ণকীর্তন এবং সেইহেতু উহার অনুকরণ নাম নির্দেশ করা হইল ।
মানব জীবনে AI এর প্রভাব
মানব জীবনে AI এর প্রভাব
লেখক : ইউসুফ ফারুক
প্রকাশনী : ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় : বিজ্ঞান বিষয়ক
পৃষ্ঠা : 112, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2025
ভাষা : বাংলা
প্রযুক্তির দ্রুত পরিবর্তিত পরিবেশে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) একটি পরিবর্তনীয় বাহক হিসেবে উঠে আসছে, যা মানব জীবনের প্রত্যেক পেশায় প্রভাব ফেলছে।
স্বাস্থ্যসেবা থেকে শিক্ষা, কর্মস্থ থেকে বাড়িতে, AI এর প্রভাব গভীর এবং প্রসারিত। আমরা এই নতুন যুগে চলে যাচ্ছি,
তাই AI এর প্রভাব বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। এই বইটি এআই থেকে প্রাপ্ত সুবিধাগুলো যেমন সহজলভ্য, ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং চিকিৎসা গবেষণায় বিশেষ ব্যবস্থা বিবরণ দেয়। একসাথে, এটি গোপনীয়তা সংক্রান্ত বিষয়বস্তু, কর্মস্থল পরিবর্তন এবং সঠিক আইনবদ্ধ প্রক্রিয়ার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
মানসিংহ ও ভবানন্দ উপাখ্যান
মানসিংহ ও ভবানন্দ উপাখ্যান
লেখক : আনোয়ার পাশা (সম্পাদক) , মোহাম্মদ আবদুল হাই (সম্পাদক)
প্রকাশনী : ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় : চিরায়ত কাব্য
মানসিংহ-ভবানন্দ উপাখ্যান” একটি বিখ্যাত বাংলা সাহিত্যকর্ম, যা মূলত ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর রচিত “অন্নদামঙ্গল” কাব্যগ্রন্থের একটি অংশ। এই উপাখ্যানটি মুহম্মদ আবদুল হাই ও আনোয়ার পাশা সম্পাদিত করেছে।
মোবাশ্বের আলী সাহিত্যকর্ম ও স্মারকগ্রন্থ
“মোবাশ্বের আলী’: সাহিত্যকর্ম ও স্মারক গ্রন্থ” গ্রন্থে তাঁর প্রতি স্মৃতিচারণমূলক রচনার পাশাপাশি তার লেখনী সম্পর্কে বিভিন্ন আলোচনা করা হয়েছে। একজন ভাষা সৈনিক হিসাবে “মোবাশ্বের আলী’: সাহিত্যকর্ম ও স্মারক গ্রন্থ” বইটি ২০১১-তে প্রকাশ করা হয় । সাহিত্যকর্ম ও স্মারক গ্রন্থটি সম্পাদনার ক্ষেত্রে তার পরিবার, শুভানুধ্যয়িরা নানা ভাবে আমাকে উৎসাহ যুগিয়েছেন। তিনি নিরবিচ্ছিন্নভাবে পঞ্চাশ বৎসর ধরে তিনি বাংলা ভাষার গবেষণা কর্ম, প্রবন্ধ, সাহিত্য সমালোচনা, অনুবাদ এবং বিদেশী সাহিত্যের সাথে মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন। এজন্যে তিনি একুশে পদকসহ নানা পদকে ভূষিত হয়েছেন ।
মোবাশ্বের আলী ছিলেন একজন ভাষাসৈনিক, সাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক, সাহিত্য সমালোচক, শিক্ষাবিদ, কথাসাহিত্যিক, অনুবাদক এবং গবেষক। তিনি বাংলা ভাষা ও সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।
রবীন্দ্র ছোট গল্প সমীক্ষা
রবীন্দ্র ছোট গল্প সমীক্ষা
লেখক : আনোয়ার পাশা
প্রকাশনী : ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় : সাহিত্য সমালোচনা বিষয়ক প্রবন্ধ
আনোয়ার পাশা বইটিতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটগল্পের একটি সামগ্রিক চিত্র তুলে ধরেছেন। তিনি গল্পগুলির বিষয়বস্তু, শৈলী, এবং তৎকালীন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে আলোচনা করেছেন। বইটিতে ছোটগল্পের সাধারণ আলোচনা, গল্পগুচ্ছের বিভিন্ন খণ্ড, এবং বাংলা ছোটগল্পের পটভূমি ও প্রাথমিক প্রচেষ্টা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
বিশেষ করে, রবীন্দ্রনাথের ছোটগল্পের ক্ষেত্রে উত্তরণ এবং বাংলা সাহিত্যে ছোটগল্প রচনার প্রাথমিক প্রচেষ্টা ও রবীন্দ্রনাথের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এটি মূলত রবীন্দ্রনাথের ছোটগল্পের একটি বিশ্লেষণাত্মক আলোচনা, যেখানে লেখকের মননশীলতা ও গবেষণার ছাপ সুস্পষ্ট।
A world of inspiration for your home
Online store of tiles and plumbing. Buy online. Here and now!
I should be incapable of drawing a single stroke at the present moment; and yet I feel that I never was a greater artist than now.
Like these sweet mornings of spring which I enjoy with my whole heart.
When, while the lovely valley teems with vapour around me, and the meridian sun strikes the upper surface of the impenetrable foliage of my trees, and but a few stray gleams steal into the inner sanctuary, I throw myself down among the tall grass by the trickling stream.
A wonderful serenity has taken possession of my entire soul.
Authorities in our business will tell in no uncertain terms that Lorem Ipsum is that huge, huge no no to forswear forever. Not so fast, I'd say, there are some redeeming factors in favor of greeking text, as its use is merely the symptom of a worse problem to take into consideration.
Safe delivery, ensures the movement of goods in a short time.
You begin with a text, you sculpt information, you chisel away what's not needed, you come to the point, make things clear, add value, you're a content person, you like words. Design is no afterthought, far from it, but it comes in a deserved second. Anyway, you still use Lorem Ipsum and rightly so, as it will always have a place in the web workers toolbox, as things happen, not always the way you like it, not always in the preferred order. Even if your less into design and more into content strategy you may find some redeeming value with, wait for it, dummy copy, no less.