Showing 1–12 of 27 results
Filter by price
Top rated products
-
উদ্যোক্তাকে হ্যাঁ বলুন
200.00৳Original price was: 200.00৳ .150.00৳ Current price is: 150.00৳ . -
মানব জীবনে AI এর প্রভাব
270.00৳Original price was: 270.00৳ .200.00৳ Current price is: 200.00৳ . -
The Smart Clothing Manager
700.00৳Original price was: 700.00৳ .525.00৳ Current price is: 525.00৳ .
অতিপ্রাকৃত গল্পগুচ্ছ
অতিপ্রাকৃত গল্পগুচ্ছ
লেখকঃ কেতন শেখ
প্রকাশনীঃ ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয়ঃ ভৌতিক ও অতিপ্রাকৃত গল্প
“মাহবুবের হঠাৎ মনে হলো কামরার সমস্ত শব্দ বন্ধ হয়ে গেছে। আবদুল মজিদ খানের ঠোঁট নড়ছে, কিন্তু মাহবুব তাঁর কথা শুনতে পারছে না। দেয়াল ঘড়ির টিকটিক শব্দ বা এয়ারকুলারের বিজবিজ শব্দও নেই। মাহবুবের কানে একটা নিঃশব্দের স্বন। আর কিছু নেই। মাহবুবের দমবন্ধ লাগছে। খোলা চোখে সব দৃশ্য আগের মতো হলেও ওর মনে হচ্ছে যে ও এখন আর এই কামরায় নেই।
কিছুক্ষণের মধ্যে মাহবুব শোরগোলের শব্দ পেলো। সেই শোরগোলে কিছু আর্তনাদ। আগুন আগুন চিত্কার। গুলির শব্দ। হাহাকারের শব্দ। মাহবুবের মনে হচ্ছে এসব শব্দের তীব্রতা বাড়ছে, এবং আর কিছুক্ষণের মধ্যে এসব শব্দ বন্ধ না হলে ওর কর্ণকুহর ফেটে ও মারা যাবে। খুব বেশীক্ষণ এই অবস্থা সহ্য করার মতো শক্তি ও শরীরে অনুভব করছে না। মাহবুব মনে মনে বললো, লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুন্তি মিনাজ জোয়ালেমিন।
অদৃশ্য আর্তনাদের শব্দ ক্ষীণ হচ্ছে। মাহবুবের সামনে বসা আবদুল মজিদ খানের ঠোঁট তখনও নড়ছে। কিন্তু তার কথা মাহবুব শুনতে পারছে না। ওর কানে এখন অদৃশ্য রমণী কণ্ঠে কেউ কথা বলছে। খুব মিহি স্বরে কেউ বললো, মাহবুব স্যার, আপনি আমার কথা শুনতে পারছেন ?”
অনেক ঘটনার কোনো যৌক্তিক বা বৈজ্ঞানীক ব্যখ্যা থাকে না। সেরকম অনেক ঘটনা ঘটে, বা ঘটতে পারে, বা অন্তত আমরা প্রত্যাশা করি যে তেমন কিছু ঘটতে পারে, এবং সেরকম কিছু ঘটলে মন্দ হয় না। আমাদের চারপাশে হওয়া সেরকম অনেক ঘটনা আছে বলেই প্রকৃতি বলে কিছু আছে, আর আছে প্রাকৃতিক এবং অতিপ্রাকৃত ভাবনা।
সেরকম কিছু ভাবনা থেকে লেখা মোট তেরোটি গল্প নিয়ে কেতন শেখ-এর অতিপ্রাকৃত গল্পগুচ্ছ।
অভিশাপ
অভিশাপ
লেখক : জে. আলী
প্রকাশনী : ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় : সমকালীন উপন্যাস
“অভিশাপ”
ভালােবাসার মানুষের হাতে হাত রেখে পথ হারায় মালা। গন্তব্যহীন এক পঙ্কিল সরােবরের তলহীন অতলে সে পথ। যে পথের শেষ নেই, আছে দুঃখ, বেদনা আর সমাজের মুখােশধারী ভদ্র মানুষগুলাের কায়াহীন ছায়ার সরব পদচারণা। নিয়তিবদ্ধ জীবনে স্বর্গের দূত হয়ে ভালােসার হাত বাড়ায় আহসান, গড়ে নতুন সংসার। ফুলের বাগানের মতাে সেই সােনার সংসারে হঠাৎ সাপ হয়ে উদয় হয়। এজাজ মামা। তারপর…
আনন্দের মৃত্যু
আনন্দের মৃত্যু
লেখক: সৈয়দ শামসুল হক
প্রকাশনী:ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় : সমকালীন গল্প
সমকালীন গল্প মোট গল্প সংখ্যা এগারোটি।আমাদের প্রত্যেকের জীবনের কিছু অবিচ্ছেদ্য অংশ থাকে যা হয়তো আমরা কখনো পর্যবেক্ষণ করি না।বা নিমিষেই শেষ হয়ে ঘটনাগুলো।ঘোর কেটে গেলে ঘটনাও ভুলে যাই।মনে রাখার প্রয়োজন বোধ করি না।আসলে না করাই স্বাভাবিক। তবুও কিছু অস্বাভাবিক থাকে।আমরা আমাদের জীবনে কত বিচিত্র রকমের কাহিনীর মাধ্যমে মজা বা আনন্দ উপভোগ করি।কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছি, নিমিষেই যদি সেই উপভোগ্য কাহিনী বা ঘটনাটা পরিসমাপ্ত হওয়ার আগেই ফুরিয়ে যায় বা বাধা এবং সেই ঘটনার শেষ বা পুনরাবৃত্তি না ঘটে এবং আর কোনোদিন সেই সুযোগ আসবে না তাহলে কি হবে কেমন হবে সেই অনুভূতি?আবার আমাদের জীবনের অনেককিছুকেই বিসর্জন করতে হয় সেটাতেও আনন্দ থাকে। কিন্তু শুধুই কি আনন্দ?পরিসমাপ্ত কি শুধুই প্রশান্তির হয়?হয়তো কারো কারো হয় কিন্তু অনেকেরই হয় না।হতে পারে এই গ্রন্থের গল্পগুলো সেই কথাই মনে করিয়ে দিবে যা আপনার মনে আবেগের ঘন মেঘের ভেলা ভেসে আসবে।অথবা এনে দিতে পারে প্রশান্তির নিঃশ্বাস বা দিতে পারে শুধুই ঝল্পনা ।প্রথম গল্পের কোনো কূলকিনারা পাইনি আমি।বিরক্তই হয়েছিলাম বটে।প্রথম গল্পটা আমার পুরোপুরি বোধগম্য হয়নি।এই কারণে রেটিং ৫ এ ৫ দিতে পারছি না।আরও একটা আছে অবশ্য এইরকম।
ওঙ্কার
ওঙ্কার
লেখক : আহমদ ছফা
প্রকাশনী : ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় : উপন্যাস
আহমদ ছফার “ওঙ্কার” উপন্যাসটি ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে রচিত । যে গণঅভ্যুত্থানের ভেতর দিয়ে বাঙালি জাতি জেগে উঠেছিলো ‘ওঙ্কার’ উপন্যাসটি তারই একটি প্রতীকী প্রকাশ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের যে ভিত্তি ষাটের দশকের শিক্ষা আন্দোলন, ছয় দফার আন্দোলনের ভেতর দিয়ে গড়ে উঠছিলো সেই আন্দোলনটি চূড়ান্ত রূপ পায় ১৯৬৯ গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে।
সমগ্র বাংলাদেশ সেই আন্দোলনে জেগে উঠেছিলো। শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠেছিলো গ্রাম, শহর, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ঢাকা শহরের প্রতিটি অলিগলি, সড়ক তখন ছিলো শ্লোগানে মুখর। সেই অবস্থাটি সাধারণ মানুষকে যেভাবে নাড়া দিয়েছিলো, যেভাবে মানুষ স্বাধীনতার দাবীতে ক্রমে ক্রমে উচ্চকিত হয়ে উঠছিলো, সকলের মাঝে তখন জেগে উঠেছিলো স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্ন, আহমদ ছফা তাকেই আশ্রয় করেছেন নিজের উপন্যাসের কাহিনীর জন্য ।
করীমা-ই-সাদী
করীমা-ই-সাদী
লেখক : কাজী আকরাম হোসেন
প্রকাশনী : ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় : কবিতা
করীমা-ই-সা’দী কাজী আকরম হোসেন লিখিত শেখ সা’দীর কবিতা পুস্তকের একখানা সাবলীল তরজমা। এ পুস্তকখানা প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ৩৫-এ মির্জাপুর স্ট্রীট, কলিকাতা-৯ স্বয়ং কাজী আকরম হোসেনর দ্বারা। এ মূল্যবান পুস্তকখানা পুনরায় মুদ্রিত হতে চলেছে। এক কথা ইতিহাস খ্যাত যে এদেশে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠার পর থেকে পলাশীতে মুসলিম শাসনের অবসানের পরেও ফার্সি ছিল এদেশের রাষ্ট্রভাষা। এজন্য এদেশের সকল লোকের মধ্যেই ফার্সি ভাষার ও সাহিত্যের চর্চা ছিল। ফেরদৌসী, রুমী, হাফিজ, সা’দী প্রমূখ বিখ্যাত কবিগণের কাব্যের আবৃত্তি ও আলোচনা ছিল শিক্ষিত মহলের জ্ঞানের এক পরিচয়। শেখ সা’দীর গুলিস্তান ও বুস্তান সংস্কৃতি সেবীদের দেহলিজে দিবা-রাত্রই আলোচিত হত। তাকে এ দেশীয় মুসলিম সমাজের লোকেরা তাদের আপনাদের প্রাণের কবি বলেই গণ্য করতো। তার সম্বন্ধে কত অভিনব গল্প-গুজব এদেশে প্রচলিত ছিল ।
সে কবির কয়েকটা অমর বয়েতের তরজমা করেছেন কাজী আকরম হোসেন। তিনি নিজে ছিলেন ফার্সি ভাষায় বিশেষ দক্ষ এবং কবি হিসাবে খ্যাত। তার হাতে এ বয়েতগুলো চমৎকার ভাবে বাংলা ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। তিনি তার জীবনকালে ফার্সি ব্যতীত অপরাপর ভাষার কবিগণের কাব্য তরজমা করে গুণীজনের প্রশংসা লাভ করে ছিলেন। কবিতার একটা বিশেষ ধাত এই যে এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় রূপান্তরিত হলে কিছুটা আড়ষ্ট হয়ে যায়। তবে সৃষ্টিকারী লোকের কুশলতায়ই সে আড়ষ্টতা লোপ পায়। কাজী আকরম হোসেন ছিলেন একজন অসাধারণ শিল্পী এজন্য তার তরজমা গুলোতে রয়েছে এক অসাধারণ সাবলীলতা।
কালকেতু উপাখ্যান
কালকেতু উপাখ্যান
লেখক : কবিকঙ্কন মুকুন্দরম চক্রবর্তী , মুহম্মদ আবদুল হাই (সম্পাদক) , আনোয়ার পাশা (সম্পাদক)
প্রকাশনী : ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় : চিরায়ত কাব্য
মধ্যযুগে ষোড়শ শতাব্দীর (১৫৪০? ১৬০০?) কবিকঙ্কণ মুকুন্দরাম চক্রবর্তীর মতো এতবড় বাস্তবধর্মী জীবনবাদী কবি আর কেউ জন্মগ্রহণ করেন নি মঙ্গলকাব্যের দেবনির্ভর গতানুগতিক বিষয়বস্তুর ভেতর দিয়ে পঞ্চদশ ও ষোড়শ শতাব্দীর বাংলাদেশ ও নাম গোত্রহীন সাধারণ বাঙালিদের রাজনৈতিক, সামাজিক ও পারিবারিক জীবনের যে পরিচয় তিনি তুলে ধরেছেন, সমগ্র মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে তার দৃষ্টান্ত বিরল। এ কারণে মুখ্যতঃ কবিকঙ্কণ মুকুন্দরাম চক্রবর্তীর প্রতিভার সঙ্গে এবং গৌণতঃ মঙ্গল কাব্যের সঙ্গে আমাদের ছাত্রদের পরিচিত করার জন্যে তাঁর চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের ‘কালকেতু’ অংশটি আমাদের অনার্সের পাঠ্য- তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। অনিবার্য কারণে বাংলাদেশে এসব কাব্য এখন দুষ্প্রাপ্য । আমাদের ছাত্রদের পাঠ্য তালিকাভুক্ত এসব বইয়ের অভাব পূরণ উদ্দেশ্যে কবিকঙ্কণের চণ্ডী মঙ্গলকাব্যের ‘কালকেতু উপাখ্যান’ অংশটি সম্পাদনা করে প্রকাশ করা হল ।
চর্যাগীতিকা
চর্যাগীতিকা
লেখক: আনোয়ার পাশা
লেখক: মোহাম্মদ আবদুল হাই
প্রকাশনী : ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় : চর্যাপদ
“চর্যাগীতিকা” মূলত মুহম্মদ আবদুল হাই এবং আনোয়ার পাশার সম্পাদনায় “চর্যাপদের ইতিহাস ও সমালোচনা। চর্যাপদ হলো বাংলা সাহিত্যের একটি প্রাচীন গ্রন্থ । এটি একটি বিশেষ ধরনের বৌদ্ধ ধর্মীয় কাব্যগ্রন্থ, যা ৮ম-১২শতাব্দী বাংলার তান্ত্রিক বৌদ্ধ সাধকদের জীবন এবং সাধনাকে নিয়ে রচিত।
নির্বাচিত প্রেমের গল্প
নির্বাচিত প্রেমের গল্প
লেখকঃ কেতন শেখ
প্রকাশনী : স্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় : রোমান্টিক গল্প
নকিবের হাতে আটটা রজনীগন্ধা ফুলের তোড়া। অনেকক্ষণ আগে কেনা হয়েছে। হয়তো সেই কারণে এখন আর সেই তোড়ায় রজনীগন্ধার কোনো সুবাস নেই। জৈষ্ঠ মাসের দুপুর। চারুকলা সড়কের মোড়ে প্রায় নিঃসঙ্গ একটা ছাপড়া দোকানের ছাউনির নীচে একটুখানি ছায়া। বাকি চারপাশে চোখ ধাঁধানো রোদের দগ্ধ গন্ধ। এমন গন্ধের তাপে রজনীগন্ধার সুবাস এমনিতেই ফিকে পড়ার কথা। সকালে যখন কেনা হয়েছিলো, তখন ফুলগুলো বেশ তরতাজা ছিলো। এখন ফুলের শরীরে সেই সতেজ ভাবটাও আর নেই।
ফুল কেন, নকিবের নিজের সতেজ ভাবটাও জৈষ্ঠ মাসের এই খা খা রোদে নিস্তেজ হয়ে গেছে। ছাপড়া দোকানের ছাউনির নীচে রাখা বেন্চে দুই দফায় বসার সুযোগ হয়েছিলো। চা মুড়ি বা কোমল পানীয় কিনে খেলে হয়তো আরো বেশি সময় সেখানে বসা যেতো। সেটা সম্ভব হয়নি। দুইবার চেয়ে কলের পানি খাওয়ার কারণে ছাউনির নীচে বসা গেছে। এরপর কিছু কিনে না খেলে নিশ্চই দোকানদার ওকে আর বসতে দেবে না।
নকিবের পকেটে এখন মাত্র সত্তর টাকা আছে। এখানে জেসিকার সাথে দেখা করার পর ওকে অনেকটা পথ হেঁটে মেহেরচন্ডী বাজার থেকে বাসে উঠতে হবে। সারংপুর পর্যন্ত বাসে যেতে ভাড়া নেবে কুড়ি টাকা। বাকি পন্চাশ টাকার একটা পয়সাও এখন খরচ করা যাবে না। কে জানে যদি জেসিকার সাথে দেখা হওয়ার পর সে কিছু খেতে চায়, বা রিকশা করে কোথাও বেড়াতে যেতে চায়। গতকাল প্রামান্যচিত্রের কাজের সময় সে বলেছিলো, কালকে এসো, আমরা দুজন রিকশায় করে ক্যাম্পাসে ঘুরবো।
কেউ বলে প্রেমের বর্ণ সাদা বা কালো। কেউ বলে প্রেম বর্ণহীন। কারও কাছে প্রেম রঙধনুর মতো বর্ণিল, রঙীন। আবার কেউ প্রেমের মাঝেই খোঁজে ধূসরের পন্চাশটি ছায়া – ফিফটি শেইডস অফ গ্রে।
এমন বৈচিত্রময় প্রেমের ভাবনা থেকে লেখা পনেরোটি গল্প নিয়ে নির্বাচিত প্রেমের গল্প।
পুরুষ পরম্পরা
পুরুষ পরম্পরা
লেখক : মনিরুজ্জামান
প্রকাশনী : ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় : সমকালীন গল্প
বৃহৎ বাঙালি সমাজের নৈতিক আদর্শবাদী যুগের শেষ প্রতিনিধি এবং রোমান্টিক যাপনের অন্তিম জাতক ড. মনিরুজ্জামান, বরিষ্ঠ ভাষাবিজ্ঞানী, পূর্ববঙ্গের সাংস্কৃতিক জনপদ আদিয়াবাদ, রায়পুরা, নরসিংদীর সন্তান; জন্ম ও শৈশব কাটিয়েছেন অখ- বঙ্গদেশের পশ্চিমাংশে। কর্মসূত্রে ছিলেন দক্ষিণ-পূর্ব বাংলার সাগর-মিথিলা ভূমির চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে। শিক্ষার্থে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, দক্ষিণ ভারত ও বিলাতের নামজাদা প্রতিষ্ঠানে যুক্ত থেকে অকাতরে আহরণ করেছেন তাত্ত্বিক ও ফলিত জ্ঞান, যা ভাষা, সাহিত্য ও ফোকলোর বিষয়ে ৩৫টি বই ও শতাধিক গবেষণা প্রবন্ধে বিবৃত।
‘পুরুষ পরম্পরা’ তাঁর একমাত্র গল্পগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৭০ সালে। প্রকাশনা-শিল্পে ৭০ বছরের ঐতিহ্যস্নাত ‘স্টুডেন্ট ওয়েজ’ কর্তৃক অর্ধ-শতাব্দী পর গ্রন্থটির পুনঃ প্রকাশ বাংলা সাহিত্যের ঐতিহাসিক ঘটনা। ‘পুরুষ পরম্পা’র মতো সুদীর্ঘ বছর জাগ্রত থাকার সৌভাগ্য খুব কম বইয়ের ভাগ্যেই জুটেছে।
পনেরটি সুডৌল গল্পে মেদহীন, বাহুল্যবর্জিত ভাষায় অঙ্কিত হয়েছে জীবনের খ–বিখ- আখ্যান। যদিও আদর্শবাদ প্রধান উপজীব্য, তথাপি আর্থ-সামাজিক অসঙ্গতির বিরুদ্ধে শ্লেষ, কৌতুক, বিদ্রপ আর জীবনসংগ্রামের লুক্কায়িত উপাখ্যান উন্মোচিত করেছে গল্পগুলো। সমকালীন বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রবীণতম শিক্ষাবিদের গল্প কাঠামো, শৈলী, আঙ্গিক, উপমায় নিজস্ব ঘরানার নির্মাতা এবং অবশ্যই বাংলা কথাসাহিত্যের শিল্পিত সম্পদ।
ড. মাহফুজ পারভেজ
কবি, কথাশিল্পী, শিক্ষাবিদ
ফুল পশুপাখি আর কীটপতঙ্গ প্রকৃতির অঙ্গভরা কত রঙ্গ
ফুল পশুপাখি আর কীটপতঙ্গ প্রকৃতির অঙ্গভরা কত রঙ্গ
লেখক : টেড হিউজ
প্রকাশনী : ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় :টেড হিউজের শিশুতোষ কবিতা
টেড হিউজ ছিলেন প্রকৃতির কবি। জীবজন্তু, পশুপাখি প্রেমিক কবি। শিশুদের কবি। শিশুদেরকে প্রকৃতি ও জীববৈচিত্রের সঙ্গে পরিচিত করার জন্য তিনি সুপরিকল্পিতভাবে ১৬টি বই লিখেছেন। যার মধ্যে আয়রন ম্যান, আয়রন ওমান, হাউ দ্য হোয়েল বিকেইম ইত্যাদি গল্পের বই এবং অনেকগুলো কবিতার বই রয়েছে। এই বইটি তাঁর পাঁচটি শিশুতোষ কাব্যগ্রন্থের একটি নির্বাচিত সংকলন। এতে মোট ৫১টি কবিতার বিশ্বস্ত অনুবাদ রয়েছে। প্রত্যেকটি কবিতা প্রখ্যাত শিল্পীর অলংকরণে সমৃদ্ধ। শিশুরা ৫১টি কবিতার মাধ্যমে ৫১ রকমের পশু, পাখি, ফুল ও কীটপতঙ্গকে চিনতে সক্ষম হবে।
বন্দে আলী মিয়া : কবি ও কাব্যরূপ
বন্দে আলী মিয়া : কবি ও কাব্যরূপ
লেখক : এম আবদুল আলীম
প্রকাশনী : ষ্টুডেন্ট ওয়েজ
বিষয় : সাহিত্য ও জীবনকর্ম
‘আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর,
থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর।
এই শিশুমনোহর ছড়ার যিনি রচয়িতা, যাঁর কবিতা পড়ে স্বয়ং বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অভিভূত হয়ে চিঠি লিখেছিলেন; এ গ্রন্থ সেই কবিকে নিয়ে-যিনি বন্দে আলী মিয়া নামে বাংলা সাহিত্যে সমধিক পরিচিত। রবীন্দ্রযুগে জন্মগ্রহণ করেও আপন প্রতিভার ঔজ্জ্বল্যে তিনি খ্যাতিমান হয়েছেলেন। কবিতার পাশাপাশি ছড়া, ছোটগল্প, নাটক, উপন্যাস, স্মৃতিকথা, প্রবন্ধ, শিশুসাহিত্য প্রভৃতি রচনা করে বাংলা সাহিত্যের ভা-ার সমৃদ্ধ করেছেন।
বন্দে আলী মিয়ার কবিসত্তার সার্বিক মূল্যায়ন করেই এ-গ্রন্থ। গবেষণার রীতি-পদ্ধতি যথাযথভাবে অনুসরণ করে গ্রন্থটি রচনা ক
বরিস পাস্তেরনাক
এই গ্রন্থে পাস্তেরনাকের জীবনবীক্ষা, কাব্য, উপন্যাস ও নাটক সম্পর্কে দেশজ ও কালজ পটভূমিতে স্বল্প পরিসরে একটি সমগ্র ধারণা দেয়ার প্রয়াস আছে। তথ্যপঞ্জী ও ব্যক্তি-পরিচিতিতে অনুসন্ধিৎসু পাঠকের অন্বেষা কিছুটা নিরসন হবে বলে আশা করা যায়।
এই গ্রন্থমধ্যে মূলত অনুসৃত হয়েছে সানাউল হকের অনুবাদ; আগস্ট কবিতাটি অচ্যুত চট্টোপাধ্যায় এবং প্রথম তুষার, নোবেল পুরস্কার, ক’জন কবির মৃত্যু ইত্যাদি গ্রন্থকার অনূদিত।
এই অসাধারণ কবি কীভাবে বাংলায় এসেছেন এর নমুনা দেয়া গেল কবিতা-সংকলন বুদ্ধদেব বসু, সানাউল হক, অচ্যুত চট্টোপ্যাায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এবং গ্রন্থকার থেকে।
A world of inspiration for your home
Online store of tiles and plumbing. Buy online. Here and now!
I should be incapable of drawing a single stroke at the present moment; and yet I feel that I never was a greater artist than now.
Like these sweet mornings of spring which I enjoy with my whole heart.
When, while the lovely valley teems with vapour around me, and the meridian sun strikes the upper surface of the impenetrable foliage of my trees, and but a few stray gleams steal into the inner sanctuary, I throw myself down among the tall grass by the trickling stream.
A wonderful serenity has taken possession of my entire soul.
Authorities in our business will tell in no uncertain terms that Lorem Ipsum is that huge, huge no no to forswear forever. Not so fast, I'd say, there are some redeeming factors in favor of greeking text, as its use is merely the symptom of a worse problem to take into consideration.
Safe delivery, ensures the movement of goods in a short time.
You begin with a text, you sculpt information, you chisel away what's not needed, you come to the point, make things clear, add value, you're a content person, you like words. Design is no afterthought, far from it, but it comes in a deserved second. Anyway, you still use Lorem Ipsum and rightly so, as it will always have a place in the web workers toolbox, as things happen, not always the way you like it, not always in the preferred order. Even if your less into design and more into content strategy you may find some redeeming value with, wait for it, dummy copy, no less.